ধান বিপ্লবের মহানায়ক

আবদুল আউয়াল মিন্টু | Jul 16, 2021 04:16 pm
ধান বিপ্লবের মহানায়ক

ধান বিপ্লবের মহানায়ক - ছবি : সংগৃহীত

 

 ১৯৩০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে চীনের প্রত্যন্ত এক ছোট শহর চাংশায় বিখ্যাত ধান গবেষক ড. ইউয়ান লঙপিংয়ের জন্ম। বাবা ছিলেন রেল কর্মকর্তা। সেই সুবাদে এবং চীন ও জাপানের মধ্যকার যুদ্ধের কারণে তাকে ঘুরে বেড়াতে হয়েছে চীনের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায়। তিনি চুংকিং শহরে কৃষিবিদ্যায় পড়াশুনা এবং ১৯৫৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর তিনি চাংশার একটি কৃষি কলেজে অধ্যাপনার সাথে সাথে গবেষণা কার্যক্রম শুরু করেন। প্রথম দিকে তার পরীক্ষা নিরীক্ষার মূল দৃষ্টি ছিল মিষ্টি আলুর দিকে। পরে তিনি ধানের উন্নয়নে দৃষ্টি ফেরান। তার মূল লক্ষ্য ছিল প্রজননের মাধ্যমে হাইব্রিড বা শংকর ধানের জাত উদ্ভাবন। ধান নিজে নিজে পরাগায়িত ফসল বিধায়, এই ফসলকে এক জাতের সাথে অন্য জাতের সংমিশ্রিত (প্রজনন) করে সংকরায়ন করা খুবই কষ্টসাধ্য।

১৯৬০ সালের শেষের দিকে চায়নাতে ‘গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ড’ আন্দোলন ও দুর্ভিক্ষ, ড. ইউয়ানের ধান গবেষনাকে প্রবলভাবে প্রভাবিত করে। সেই ভয়াবহ দুর্ভিক্ষে লাখ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল। প্রচলিত আছে, ওই সময় ‘চীনে সোনার চেয়ে শস্য ছিল বেশি মূল্যবান’। বাস্তবে একই চিত্র এশিয়ার অনেক দেশের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য ছিল। ২০১১ সালে চীনের একটি দৈনিককে দেয়া সাক্ষাৎকারে ড. ইউয়ান বলেছিলেন, ‘সেই দুর্ভিক্ষের সময় আমি কখনোই পেটভরে খেতে পারিনি। সেই তিক্ত স্মৃতি কখনোই ভোলার নয়।’ আত্মজীবনীতেও তিনি স্মরণ করেছিলেন সেই দুর্ভিক্ষের কথা। তিনি বলেছেন; নিজ চোখে দেখেছিলাম, ‘ক্ষুধার জ্বালায় সে সময় বহু মানুষ ঘাসের শিকড় এবং গাছের ছাল খেয়ে বেঁচে থাকার চেষ্টা করেছিল।’ ওই দুর্ভিক্ষের পরে চীনে সাংস্কৃতিক বিপ্লব হয়। তার কার্যক্রমে তাকে বুদ্ধিজীবী হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল। একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ড. ইউয়ানের চিন্তাধারা ও কার্যকলাপের মূল্য বিবেচনা করে এবং তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে সাহায্য করেছিলেন। উচ্চফলনশীল গমের জাত উদ্ভাবক ও মার্কিন বিজ্ঞানী ড. নরমান বোরলাউগের মতো ড. ইউয়ানও ছিলেন খুবই বিনম্র। কখনোই খ্যাতি বা প্রশংসার পেছনে ছোটেননি।

যারা তার সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেয়েছিলেন তাদের ভাষ্যমতে, ‘ড. ইউয়ানকে ক্ষেত-খামারে দেখলে মনে হবে যেন তিনি নম্র গ্রামীণ কৃষকদের সঙ্গে দেখা করছেন বা কথাবার্তা বলছেন।’ তার স্বপ্ন ছিল আকাশচুম্বী। দৃষ্টি ছিল সুদূরপ্রসারী। নিজ স্বপ্নের বাস্তবায়নে ছিলেন অটল সঙ্কল্পবদ্ধ। শত কষ্ট সত্ত্বেও তিনি অদম্য সঙ্কল্প নিয়ে নিরলসভাবে নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে গেছেন। যেখানে বিশ্বের অন্যান্য ধান গবেষকরা বিশ্বাস করতেন যে, ‘ধানের ক্রসব্রিড বা শংকরায়ন সম্ভব নয়’, ড. ইউয়ান কখনোই তার লক্ষ্য অর্জনে স্বপ্নকে অনুসরণ করা থামিয়ে দেননি; যদিও স্পষ্টভাবেই এই কাজ ছিল কষ্টসাধ্য। স্বপ্ন ছিল আকাশ ছোঁয়ার মতো।

স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তিনি বলেন; ‘১৯৬০-এর দশকে চীনের বিভিন্ন জায়গায় তাঁকে শত শত ধান ক্ষেতে হেঁটে বেড়াতে হযেছে। এভাবে ধান ক্ষেত ঘুরে ঘুরে, অন্তত ১৪ হাজার ধানের গোছা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর, ১৯৭০ সালে হাইনান দ্বীপে ছয়টি ‘প্রাকৃতিক পুরুষ গাছ’ চিহ্নিত করতে সক্ষম হই।’ পুরুষ গাছ শনাক্ত করা ছিল মাত্র প্রাথমিক সফলতা। তবে এই পুরুষ ধানের গাছ থেকে আরেকটি ধান গাছের মধ্যে জিনগত উপকরণ স্থানান্তরের কৌশল খুঁজে বের করা ছিল আরো কঠিন। পুরুষ ধান গাছ শনাক্ত করার পর তিন বছর চেষ্টা চালিয়ে শেষ পর্যন্ত ১৯৭৩ সালে সংমিশ্রিত প্রজননের মাধ্যমে শঙ্কর (হাইব্রিড) জাতের ধান উদ্ভাবনে তিনি সফলতা অর্জন করেন।

মাঠের সাফল্য
হাইব্রিড জাত উদ্ভাবনে সক্ষম হলেও তাৎক্ষণিকভাবে বড় আকারে এই জাতের আবাদ সম্ভব হয়নি। কারণ হাইব্রিড ধান উৎপাদনে প্রয়োজন হাইব্রিড বীজ। এর উৎপাদন ছিল আরো কঠিন। প্রথমে হাইব্রিড ধান তিন লাইনের সংমিশ্রণে উদ্ভাবন করা হয়েছে। এই তিন লাইনের একটি হলো বন্ধ্যা পুরুষ লাইন; একটি হলো নিরবচ্ছিন্ন পুনরুদ্ধার লাইন; আর তৃতীয়টি হলো প্রতিপালক লাইন। তাই কৃষকদের কাছে বাণিজ্যিকভাবে হাইব্রিড ধানের বীজ পাওয়া সহজলভ্য করার জন্য অতিরিক্ত তিন বছর গবেষণা চালিয়ে গেছেন।

অবশেষে ১৯৯০ সালের শেষের দিকে ড. ইউয়ান দুই লাইন জাতের উচ্চ ফলনশীল হাইব্রিড ধান উদ্ভাবন করেন। এই দুই লাইন কৌশলের অর্থ হলো- হাইব্রিড ধানের চাষ করা হবে শুধু চিহ্নিত পুরুষ গাছ ও পুনরুদ্ধারকারী লাইনের সংমিশ্রণে। এতে করে খামারে হাইব্রিড ধান উৎপাদনে মাতা-পিতার বংশকে ধরে রেখে, মূল বীজ উৎপাদন করা যেমন মোটামুটি সহজ, তেমনি ব্যয়বহুল নয়। দুই লাইনের হাইব্রিড জাত, তিন লাইনের হাইব্রিড জাত থেকে বেশি ফলনশীল। তাছাড়া দুই লাইনের হাইব্রিড ধান উৎপাদনে চাষিরা অন্যান্য উপকরণ ও উপাদানগুলোকে আরো দক্ষতার সাথে ব্যবহার করতে পারেন। সাথে সাথে উৎপাদনশীলতা ৮ থেকে ১১ টনে উন্নীত হয়েছে।

ড. ইউয়ান জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ধানের উৎপাদনশীলতা বাড়ানো নিয়ে গবেষণা করে গেছেন। তার প্রচেষ্টা ও গবেষণার ফলে ২০০৪ সাল নাগাদ হাইব্রিড ধানের ফলন হেক্টর প্রতি ১২ টন, ২০১১ সালে ১৩.৫ টন ও ২০১৫ সালে ১৫ টনে উন্নীত হয়। মারা যাওয়ার পূর্বে তার স্বপ্ন ছিল হেক্টর প্রতি ফলন ২০ টনে (সুপারহাইব্রিড) উন্নীত করা। উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর সাথে সাথে ধানের বিভিন্ন জাত উদ্ভাবনের দিকেও মনোনিবেশ করেন। যেমন লবণাক্ততা ও খরা সহিষ্ণু জাতের ধান। অর্থাৎ যে জাতের ধান লবণাক্ত পানিতেও চাষ করা যাবে বা কম পানিতে, অথবা অতিরিক্ত গরমেও চাষ করা যাবে। ২০২১ সালের ২২ মে (৯০ বছর বয়সে) এই আশাবাদী ও মনুষ্যত্বপূর্ণ মানুষটি তার জন্মস্থান চাংশার একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি স্বপ্নপূরণে হাল ছেড়ে দেন নাই। হাসপাতালের বিছানা থেকেও তিনি মাঠের আবহাওয়া এবং ফসলের পরিস্থিতি নিয়ে খোঁজ নিয়েছেন।

মনুষ্যোচিত চরিত্র
১৯৭০ এর দশকে ইরি উদ্ভাবিত যে কোনো উৎপাদনশীল জাতের তুলনায় ড. ইউয়ানের উদ্ভাবিত হাইব্রিড জাতের ধানের ফলন অন্তত ২০ শতাংশ বেশি ছিল। তার উদ্ভাবন চীনের কৃষি ব্যবস্থাতে আমূল পরিবর্তন এনে দিয়েছে। তার কর্মের ফলাফলের মাধ্যমে ১০ হাজার বছর আগে ধান চাষ শুরু করার পর, বহু দুর্ভিক্ষ ও খাদ্য ঘাটতি পেরিয়ে, চীন এখন বছরে ২০ কোটি টন ধান উৎপন্ন করে যা বিশ্বের যে কোনো দেশের চাইতে বেশি এবং দেশটি খাদ্যে উদ্বৃত্ত। মাত্র ৯ শতাংশ আবাদযোগ্য জমি দিয়ে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ মানুষের প্রধান খাদ্যের যোগান দিচ্ছে।

মহান এই বিজ্ঞানী ও মনুষ্যোচিত জ্ঞানপূর্ণ মানুষটি সারাজীবন খাদ্য সরবরাহ বাড়িয়ে এশিয়া ও আফ্রিকার ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার মুখে খাবার তুলে দেয়া এবং দারিদ্র্যবিমোচনের কাজে মনোনিবেশ করেছিলেন। একই সঙ্গে গ্রামাঞ্চলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য হ্রাস করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করেছেন। বলা যায়, দরিদ্রদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি, দারিদ্র্যবিমোচন করাও তার লক্ষ্য ছিল। এই অবদান ভুলে যাওয়ার নয়। তাকে সম্মান জানাতে বাংলাদেশ সিড অ্যাসোসিয়েশন ২০২১ সালের ২৬ জুন এক আলোচনা সভার আয়োজন করে। যে সব দেশে মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত, তারা সবাই এই মহান চীনা বিজ্ঞানীর কাছে চিরঋণী হয়ে থাকবে। মানব সমাজের জন্য, বিশেষ করে যে সব দেশের প্রধান খাদ্য ভাত, সে সব দেশের দরিদ্র মানুষের জন্য তিনি জীবন উৎসর্গ করেছেন। তার কর্মফলই তাকে অবিস্মরণীয় করে রাখবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

মহান এই কৃষি বিজ্ঞানী কেবল চীনের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করেননি, একই সঙ্গে এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোতে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করেছেন। বিশ্ব খাদ্য সুরক্ষায়ও ইউয়ানের অবদান অপরিসীম। তার উদ্ভাবিত হাইব্রিড ধানের প্রযুক্তি ও চাষ কৌশল, কেবল চীনের ভেতরেই সীমাবদ্ধ না রেখে, বিশ্বকে শরিকদার বানাতে বরাবরই চীন সরকারকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। খাদ্য নিরাপত্তা বাড়াতে তিনি জাতিসঙ্ঘের অংশীদার হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ইরি-কে হাইব্রিড ধান উদ্ভাবনে গবেষণায় বরাদ্দ বাড়াতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। পাশাপাশি হাইব্রিড ধানের চাষাবাদ বাড়াতে বাংলাদেশ, ভারত, ভিয়েতনামসহ এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক দেশের কৃষকদের উৎসাহিত ও শিক্ষা দিয়েছেন। আফ্রিকার দেশগুলোতে হাইব্রিড ধানের উৎপাদন বাড়াতে ড. ইউয়ান তার জীবনের অনেক সময় সেখানে অতিবাহিত করেছেন।

ইরি (ওজজও) এর মহাপরিচালক জিন বালি বলেন, ‘হাইব্রিড ধান চাষের সুবিধা হলো, এর মাধ্যমে অল্পপুঁজি দিয়েই ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাহিদা মেটানো সম্ভব। হাইব্রিড ধান নিয়ে নিরলস গবেষণার জন্য আমরা ড. ইউয়ানের কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকব। কারণ তার গবেষণার মাধ্যমেই উচ্চ ফলনশীল হাইব্রিড ধানের জাত উদ্ভাবনের পথ প্রশস্ত হয়েছে। হাইব্রিড প্রযুক্তি, ধাননির্ভর দেশগুলোকে এই শস্যে স্বনির্ভর হয়ে উঠতে সাহায্য করবে।’
ইরি-এর হাইব্রিড ধান গবেষণা বিভাগের প্রধান ড. জওহর আলী বলেন, ‘ড. ইউয়ান যতটা সম্ভব বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে চেয়েছিলেন, যাতে বিশ্বব্যাপী খাদ্য সমস্যা সমাধান করা যায়। এই হাইব্রিড জাত আজ শস্যটির বৈশ্বিক উৎপাদনের প্রায় ১৫ শতাংশ। আমাদেরকে এর কৃতিত্ব ড. ইউয়ানকে দিতেই হবে। কারণ তিনি না থাকলে চীন অনাহারে থাকত।’

হাইব্রিড ধানের জনক - পুরস্কার ও স্বীকৃতি
দুঃখজনক হলেও সত্যি, ড. ইউয়ান নোবেল পুরস্কার পাননি। খাদ্য শস্যে নতুন জাত উদ্ভাবনের মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেছেন উচ্চ ফলনশীল গমের জাত উদ্ভাবক মার্কিন বিজ্ঞানী ড. নরমান বোরলাউগ। এতদসত্ত্বেও, ড. ইউয়ানকেই ‘সবুজ বিপ্লবের নেতা’ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। কারণ উচ্চ ফলনশীল হাইব্রিড ধানের জাত উদ্ভাবন ও চাষের বিকাশে উদ্বুদ্ধ করতে তিনি অনন্য প্রভাব রেখে গেছেন। সে জন্য বিশ্বের কাছে তিনি ‘হাইব্রিড ধানের জনক’ হিসেবে পরিচিতি ও খ্যাতি লাভ করেছেন।

নোবেল প্রাইজ না পেলেও কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তায় অবদানের জন্য ড. ইউয়ান অনেক পুুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন; যার মধ্যে ২০০৪ সালে (আফ্রিকান উদ্ভিদ বিজ্ঞানী ড. মন্টি জোনসের সঙ্গে যুগ্মভাবে) তিনি মর্যাদাপূর্ণ ‘বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার’ লাভ করেন। এ পুরস্কার এমন ব্যক্তিত্বরাই পান, যারা বিশ্বে খাদ্যের গুণমান, উৎপাদন ও প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে অবদান রাখেন।

২০০১ সালে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে চীনের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার লাভ করেছেন; ১৯৯৩ সালে আমেরিকান ফেইনস্টাইন ফাউন্ডেশন তাকে ‘হাঙ্গার রিলিফ’ পুরস্কারে ভূষিত করে; ১৯৮৭ সালে লাভ করেন ইউনেস্কোর ‘সায়েন্স অ্যাওয়ার্ড’; ১৯৯৫ সালে জাতিসঙ্ঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার ‘শস্য সুরক্ষা পুরস্কার।’ এছাড়া ১৯৮৫ সালে ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচ্যুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন থেকে ‘আবিষ্কার ও সৃজনশীলতা’ বিষয়ে পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়াও তিনি অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার এবং সম্মাননা লাভ করেছেন।


 

ko cuce /div>

দৈনিক নয়াদিগন্তের মাসিক প্রকাশনা

সম্পাদক: আলমগীর মহিউদ্দিন
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সালাহউদ্দিন বাবর
বার্তা সম্পাদক: মাসুমুর রহমান খলিলী


Email: online@dailynayadiganta.com

যোগাযোগ

১ আর. কে মিশন রোড, (মানিক মিয়া ফাউন্ডেশন), ঢাকা-১২০৩।  ফোন: ৫৭১৬৫২৬১-৯

Follow Us