জেগে উঠো

জাহেদুল ইসলাম | Feb 23, 2020 01:16 pm
জেগে উঠো

জেগে উঠো - ছবি : সংগ্রহ

 

‘জেগে উঠো, পরকালের ভয় প্রদর্শন করো,
তোমার রবের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করো।’

ঘুম থেকে জেগে ওঠার জন্য বিশ্বের শ্রেষ্ঠ মানব হজরত মুহাম্মদ সা:-এর কাছে আল্লাহতায়ালা এভাবে অহী প্রেরণ করেছিলেন।

এটা বর্ণিত হয়েছে মানবজাতির শ্রেষ্ঠ পথ নির্দেশিকা পবিত্র আল কুরআনের সূরা মুদ্দাসসিরে (২-৩)। এখানে কম্বল আবৃত ব্যক্তি কে (নবী সা:) জেগে ওঠার নির্দেশনা দিয়ে আয়াতগুলো অবতীর্ণ করেছেন। ঘুম থেকে জেগে ওঠার নির্দেশনাটি এমন একজন ব্যক্তির ওপর এসেছিল যার ওপর অন্ধকারে ডুবে থাকা, পথহারা, দিশেহারা একটি জাতিকে আলোর পথে ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছিল। এত বড় দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে সত্যি কেউ ঘুমে বিভোর থাকতে পারে না। তাই তিনি প্রভুর ডাকে সাড়া দিয়ে জেগে উঠে মিশনে নেমে গেলেন। এমনভাবে জেগেছিলেন যে, জীবনে আর কখনো পুরাপুরিভাবে একটি রাতও ঘুমান নাই। যার ফলে সফলভাবে তিনি তার মিশন শেষ করতে পেরেছিলেন।

প্রকৃতপক্ষে কোনো স্বপ্নবাজ, দায়িত্বশীল, ক্যারিয়ার গঠন নিয়ে ব্যস্ত কিংবা সমাজ, দেশ ও জাতিকে নিয়ে স্বপ্ন দেখা কোনো ব্যক্তি নির্বিঘ্নে, নিশ্চিন্তে সারারাত ঘুমে কাটিয়ে দিতে পারে না। যারা এমনটা করবে তারা কখনো সফলতার দ্বারে পৌঁছতে পারবে না। কারণ রাসূলুল্লাহ সা: ছাড়াও পৃথিবীর ইতিহাসে যত মানুষ সফলতা লাভ করেছে, তাদের ইতিহাস ছিল সংগ্রাম মুখর। কিন্তু বর্তমান তরুণ প্রজন্মকে অনিয়ন্ত্রিত ঘুম চেপে বসেছে। বিশেষ করে শহরাঞ্চলের তরুণরা যারা আগামীতে দেশ ও জাতিকে নেতৃত্ব দিবে। তাদের বর্তমান চিত্র হচ্ছে, রাত ২-৩ কিংবা ৪টা পর্যন্ত জেগে থাকবে, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ইউটিউব ও মুভি দেখতে ব্যস্ত থাকবে, তার পর থেকে দিনের ১১-১২টা এমনকি ১টা পর্যন্ত ঘুমে মগ্ন থাকবে। এটাই হচ্ছে বর্তমান তরুণ প্রজন্ম বিশেষত শহরাঞ্চলের তরুণদের চিত্র।

অথচ আল্লাহতায়ালা বলেছেন, আর আমি রাতকে করেছি আবরণ, নিদ্রাকে করেছি আরামপ্রদ। আর দিনকে করেছি জীবন্ত হয়ে ওঠার জন্য (কাজ করার জন্য)। (সুরা ফুরকান-৪৭)
আপনি যদি যথাসময়ে রাতে ঘুমিয়ে গিয়ে ভোরে উঠেন এবং এটা অভ্যাসে পরিণত করতে পারেন, তাহলে আপনি অন্যদের তুলনায় অনেক দিকে এগিয়ে থাকবেন। আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে বেশি। যেমন- আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস করেন তাহলে আপনার-

মৃত্যু ঝুঁকি কমবে
আন্তর্জাতিক ক্রোনবায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে দেখা যায়, রাত জাগা ব্যক্তিদের তুলনায় ভোরে উঠে যাওয়া ব্যক্তিদের অকাল মৃত্যুঝুঁকি ১০ শতাংশ কম থাকে। গবেষণায় দেখা যায়, সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠার কারণে বিভিন্ন মানসিক ও শারীরিক জটিলতার শিকার হতে হয়। তাই আপনাকে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে হলে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেতে হবে।

পড়াশোনায় সময় পাবেন বেশি
আপনি যদি সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেন তাহলে পড়াশোনার জন্য সময় পাবেন বেশি। যারা রাতে ২-৩টা পর্যন্ত জেগে থেকে বেলা ১০-১১টার দিকে ঘুম থেকে উঠে তাদের তুলনায় আপনি সময় পাবেন বেশি। ওরা ঘুম থেকে উঠতে উঠতে আপনার পড়াশোনা অধিকাংশ শেষ হয়ে যাবে। ওরা যখন পড়াশোনা শুরু করবে তখন আপনার পড়াশোনা শেষ হয়ে যাবে। এভাবে যদি আপনি আপনার কাজগুলো অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রাখতে পারেন, তাহলে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকবে।

মানসিক শান্তি
আপনি যদি ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তখন আপনার হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় থাকবে আপনি ধীরস্থির কাজ শুরু করতে পারবেন। আপনার কোনো তাড়াহুড়া থাকবে না। ফলে আপনি মানসিকভাবে শান্তিতে থাকবেন।

শান্ত পরিবেশ
সারাদিন কল-কারখানা, গাড়ি ইত্যাদি চালু থাকার কারণে পরিবেশটা শোরগোল থাকে। বিশেষ করে শহরাঞ্চলে রাস্তাঘাট ধুলাবালুতে ভরপুর হয়ে থাকে। গাড়ির কর্কশ শব্দ অসহ্য করে তুলে মানুষকে। কিন্তু আপনি যদি ভোরে উঠেন, তাহলে আপনি শান্ত একটি পরিবেশ পাবেন। আশপাশে কোনো হইচই থাকবে না, থাকবে না কর্কশ কোনো শব্দ। আপনি শান্ত, দূষণমুক্ত একটা পরিবেশ পাবেন যেটা আপনার শরীরের জন্য খুবই উপযোগী। যার প্রভাবে আপনার সারাটা দিন ভালো কাটবে

প্রকৃতি দর্শন
আপনি যদি ভোরে উঠেন তাহলে প্রকৃতিকে ভালোভাবে দেখতে পাবেন। দেখতে পাবেন সূর্যোদয়ের দৃশ্য, পরিচ্ছন্ন আকাশ, পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ, গাছপালার পিনপতন নীরবতা, যা আপনার মনকে ভালো রাখতে সহায়তা করবে।

শরীরচর্চা
আপনি যদি ভোরে জেগে উঠেন তাহলে বাইরে হাঁটাহাঁটি করার সুযোগ পাবেন যা এখনকার সময়ে বেশির ভাগ মানুষের জন্য ডাক্তারের পরামর্শও বটে। এটা করার ফলে আপনি ডায়াবেটিসসহ বেশির ভাগ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন, যা এখন বেশির ভাগ মানুষেরই হয়ে থাকে। ২০১৭ সালের শেষের দিকে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রের তথ্য মতে, দেশের প্রাপ্তবয়স্ক ২৩ শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। তাই এই রোগ থেকে বেঁচে থাকার জন্য ভোরে ওঠা প্রয়োজন।

এ ছাড়া ভোরে জেগে ওঠার মধ্যে আরো অসংখ্য উপকারিতা রয়েছে যার দ্বারা আপনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারেন। পক্ষান্তরে সকালে না ওঠা বা রাত জাগার ফলে এমন অনেক ক্ষতিকর বিষয় রয়েছে, যা নিজেদের ক্যারিয়ার ধ্বংসের পাশাপাশি স্বাস্থ্যবান মানুষ হওয়ার পথেও প্রতিবন্ধক সৃষ্টি করে। যেমন-

অকাল মৃত্যু ঝুঁকি বাড়ায়
রাত জেগে সময় কাটানো এবং ভোরে ঘুম থেকে না উঠার ফলে অকালমৃত্যু ঝুঁকি বাড়ায়। আন্তর্জাতিক ক্রোন বায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে দেখা যায়, রাত জাগা ব্যক্তিদের তুলনায় ভোরে উঠা ব্যক্তিদের অকাল মৃত্যু ঝুঁকি ১০ শতাংশ কম থাকে।

মানসিক অশান্তি ও রোগে আক্রান্ত
গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকা এবং সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠার ফলে বিভিন্ন মানসিক রোগ দেখা যায়। আর দেরিতে ঘুম থেকে ওঠার পরে কিছু ভালো লাগতে না লাগতেই দিনের বেশির ভাগ সময় শেষ হয়ে যায়। এভাবে প্রতিটা দিন অতিবাহিত হওয়ার ফলে একটা সময় নিজের মধ্যে হতাশা চলে আসে, যা আপনার সফলতার পথে প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়।

তাড়াহুড়া
আপনি যখন ভোরে ঘুম থেকে উঠেন তখন হাতে সময় পান বেশি। কিন্তু যখন দেরিতে উঠেন তখন সময় থাকে কম। যার ফলে আপনি ক্লাসে যান, অফিসে যান কিংবা অন্য যেকোনো কাজে আপনাকে তাড়াহুড়া করে প্রস্তুতি নিতে হয়। আর তাড়াহুড়া করে প্রস্তুতি নিলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। আপনি হয়তো ক্লাসের একটা বই ফেলে যেতে পরেন যার কারণে আপনাকে ক্লাসে দাঁড়িয়ে থাকতে হতে পারে। অথবা যে কাজটি সকালে রেডি করার কথা ছিল তা করতে পারবেন না অথবা আপনি মানিব্যাগটা ফেলে চলে যেতে পারেন, যার জন্য আপনাকে আবার পড়সব নধপশ করতে হতে পারে অথবা আপনার আইডি কার্ডটা ফেলে যেতে পারেন, যার দরুন গেটম্যানের কাছে পর্যদুস্ত হতে হবে অথবা অফিসের বসের বকা শুনতে হতে পারে। এ ছাড়া আপনি ঘুম থেকে উঠে তাড়াহুড়া করতে গিয়ে যেকোনো এক্সিডেন্টের সম্মুখীনও হতে পারেন যা আপনার জীবনে বড় ধরনের বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

স্বাস্থ্যের অবনতি
রাত জেগে সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠার ফলে শরীরে বিভিন্ন রোগের জন্ম হয়। উচ্চ রক্তচাপ, ওজন বেড়ে যাওয়া, ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হওয়াসহ বিভিন্ন রোগের ভারে স্বাস্থ্যের অবনতি দেখা দিতে পারে, যা সুন্দর জীবন যাপনের ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। এছাড়া রাত জেগে বেলা পর্যন্ত ঘুমে মগ্ন থাকার মধ্যে আরো অনেক ব্যাধি রয়েছে, যা একজন মানুষকে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারে এবং সফলতার পথে, ক্যারিয়ার অর্জনের পথে, মারাত্মক বিপর্যয় আনতে পারে। যা জীবনে কখনো পূরণ যোগ্য নয়। রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাওয়া এবং ভোরে ঘুম থেকে জেগে ওঠার জন্য কিছু কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে। যেমন-

দৃঢ় সিদ্ধান্ত বা ইচ্ছাশক্তি
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আমি আজ রাত দশটার মধ্যে ঘুমিয়ে যাব এবং ভোর পাঁচটায় উঠে যাব। এই দৃঢ় সিদ্ধান্ত বা ইচ্ছা শক্তি যদি আপনার থাকে, তাহলে আপনি পরিবর্তন আনতে পারবেন। বলাবাহুল্য যে, কোনো কাজে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ইচ্ছাশক্তিই প্রধান ভূমিকা রাখে।

কর্মপরিকল্পনা
আপনার কাছে যথোপযুক্ত একটা পরিকল্পনা থাকতে হবে। বলা হয়ে থাকে যে, পরিকল্পনা কাজের অর্ধেক। তাই আপনি কয়টার মধ্যেই আপনার কাজ শেষ করবেন, কয়টায় রাতের খাবার খাবেন এবং কয়টায় ঘুমাতে যাবেন তার বিস্তর একটা পরিকল্পনা থাকতে হবে। পরিকল্পনাটা সকালে নিতে পারেন। তবে রাতে নিয়ে নেয়াটা ভালো। পরিকল্পনায় আপনার দিনের যাবতীয় কাজগুলো লেখা থাকবে এবং এক একটি কাজ শেষ করে তালিকা থেকে কেটে দিতে পারবেন। এভাবে প্রতিটা কাজ যখন শেষ হবে তখন পরের দিনের জন্য আরেকটা পরিকল্পনা নিয়ে যথা সময় ঘুমাতে চলে যাবেন।

পরিকল্পনা বাস্তবায়ন
পরিকল্পনা নেয়া বড় কথা নয়। বড় কথা হচ্ছে, পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা। যেমন- বলা হয়ে থাকে, স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। তাই গৃহীত পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।

অনলাইন থেকে দূরে থাকা
রাতে ঘুমানোর অন্তত এক ঘণ্টা আগে আপনাকে যাবতীয় অনলাইন থেকে দূরে থাকতে হবে। বিশেষ করে ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ইমো ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রয়োজনীয় কাজগুলো এর আগেই শেষ করে নিতে হবে। তারপর, প্রতিদিন নির্দিষ্ট একটা সময়ে ডাটা কানেকশন, ওয়াইফাই ইত্যাদি বন্ধ রাখতে হবে।

আড্ডা থেকে বিরত থাকা
আপনি পরিবারের সাথে কিংবা মেসে বন্ধুদের সাথে যেখানেই থাকেন না কেন আপনাকে রাতের আড্ডা পরিহার করতে হবে। হ্যাঁ, প্রয়োজনীয় কিছু কথাবার্তা বলা যেতে পারে। তবে তা হতে হবে নির্দিষ্ট সময়ে। কারণ, রাতে আড্ডা দিতে বসলেই নিজেদের অজান্তেই বহড়ঁময ঃরসব চলে যায়। বিশেষ করে মেসের আড্ডাগুলো অনেক সময় পর্যন্ত চলতে থাকে। ফলে ঘুমাতে যেতে দেরি হয়ে যায়। যার ফলে সকালে ঘুম থেকে উঠতে কষ্ট হয়ে যায়। তাই যথাসম্ভব রাতের আড্ডা পরিহার করতে হবে।

এলার্ম দিয়ে ঘুমানো
ঘুমানোর সময় এলার্ম দিয়ে ঘুমাতে হবে। আর অ্যালার্ম বেজে উঠার পরে যাদের হাত টেনে অ্যালার্ম বন্ধ করে দিয়ে ঘুমানোর বদ অভ্যাস আছে তাদের অবশ্যই একটু ব্যতিক্রমী হতে হবে। ঘুমানোর সময় এলার্ম দিয়ে মোবাইলটা দূরে সরিয়ে রাখতে হবে যেন, হাত দিয়ে মোবাইলটা নিতে না পারেন। এর ফলে অ্যালার্ম বাজার সাথে সাথে আপনাকে এলার্ম বন্ধ করার জন্য বিছানা থেকে উঠে যেতে হবে। আর বিছানা থেকে উঠে যেতে পারলেই আপনার আলসামি ভাব চলে যাবে। এর সাথে আরেকটা কাজ করতে পারেন। সেটা হচ্ছে, এলার্ম বন্ধ করতে উঠার সাথে সাথে রুমের আলো জ্বালিয়ে দেয়া এবং ফ্যান বন্ধ করে দেয়া। এর ফলে আপনার মধ্য থেকে ঘুমের ভাবটা চলে যেতে পারে। পরিশেষে পবিত্র কুরআনের ১৩ নং সূরার (সূরা রা’দ) ১১ নং আয়াতটা উল্লেখ করতে চাই, যেখানে মানুষের সফলতা ও ব্যর্থতা দানের একমাত্র মালিক আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আমি কোনো সম্প্রদায়ের ভাগ্য পরিবর্তন করি না, যতক্ষণ না তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য তারা নিজেরাই এগিয়ে না আসে।’

আর বিখ্যাত বিজ্ঞানী, ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট, ড. এ পি জে আবদুল কালাম বলেছেন,
you cann't change your future, but you can change your habits and Surely your habits will change your future..
তাই, সুন্দর, স্বাস্থ্যবান শরীর এবং সফল একটি জীবন গঠনের জন্য উপরি উক্ত বিষয়গুলো মেনে চলি এবং 'ঊধৎষু ঃড় নবফ ধহফ বধৎষু ঃড় ৎরংব সধশবং ধ সধহ যবধষঃযু বিধষঃযু ধহফ রিংব.' প্রবাদ বাক্যটিকে প্রবাদ বাক্যে আবদ্ধ না রেখে নিজেদের দৈনন্দিন জীবনে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করি।


 

ko cuce /div>

দৈনিক নয়াদিগন্তের মাসিক প্রকাশনা

সম্পাদক: আলমগীর মহিউদ্দিন
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: সালাহউদ্দিন বাবর
বার্তা সম্পাদক: মাসুমুর রহমান খলিলী


Email: online@dailynayadiganta.com

যোগাযোগ

১ আর. কে মিশন রোড, (মানিক মিয়া ফাউন্ডেশন), ঢাকা-১২০৩।  ফোন: ৫৭১৬৫২৬১-৯

Follow Us